উপকূল | জাহিদ হাসান তুহিন
- ০০:৩২
- উপকূল আজ, উপকূল সংবাদ, পূর্ব-উপকূল, লক্ষীপুর জেলা, সর্বশেষ, সাহিত্য ও সংস্কৃতি
- ২৯৪
মেঘনা নদীর উপকূলে থাকি মোরা,
দুঃখ কষ্টের ভাসিয়ে ভেলা,
জায়গার নামটি কমলনগর উপজেলা।
উপকূলেই হাসি মোরা, উপকূলেই ভাসি,
যতই ঝড়-তুফান আসুক
তবুও এই উপকূলকেই ভালোবাসি।
মেঘনা যখন রাগ করে ভাই,
কি জানি সে কী করে হায়! উ জানেনা।
ধ্বংসে যখন মেতে উঠে, সবকিছু নেয়
লুটেপুটে, ধনী-গরিব সে তো কিছুই মানেনা।
যতই তারে করি বারণ,
ততই সে করে হরণ,
বেচে থেকেও সবকিছু মনে হয় মরণ!
তবুও দুঃখ-কষ্ট করে বরণ,
সরকারকে করিয়ে দিতে চাই স্মরণ,
দেশকে করতে ডিজিটাল করণ-
প্রতিরোধ করে নদী ভাঙন
উপকূলেরও করতে হবে উন্নয়ন।
যদি করে রোধ নদী ভাঙন,
দেখতে আসবে কত পর্যটক,
হবে দেশের উন্নয়ন।
ইলিশ মাছ ধরে জেলে, সারাদেশে
ধরবে তুলে পড়ালেখা করবে তাদের ও মেয়ে-ছেলে।
করে যারা কৃষিদ্রব্য চাষ, দিবে তা সারাদেশে বার মাস।
এখানকার নারিকেল-সুপারি সারাদেশে
তার নেই তো জুড়ি।
আর যদি না থাকে ঘর-বাড়ি, মেঘনা তা নেয় কাড়ি!
থাকবেনা তো ভাতের হাড়ি, কতজীবন যাবে অকালে ঝরি।
তাই রক্ষা কর আমাদের,
ফুটাও মূখে হাসি।
আমরাও সমস্বরে বলতে চাই- আমার
সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালবাসি।
